1. provatsangbad@gmail.com : প্রভাত সংবাদ : প্রভাত সংবাদ
  2. mdjoy.jnu@gmail.com : dainikjoybarta.online : Shah Zoy
মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫, ০৭:৫৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
কুমিল্লায় ২৪ ঘন্টায় ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার দক্ষিণ মধ্যম হালিশহরে ঐকতান পরিবার’র রবীন্দ্র জয়ন্তী স্মরণানুষ্ঠান কুমিল্লায় পশুরহাটের ইজারাদারদের সাথে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর মতবিনিময় সভা কুমিল্লায় আগ্নেয়াস্ত্র সহ কিশোর গ্যাং লিডার গ্রেফতার কুমিলা বুড়িচংয়ে খামার ব্যবস্থাপনা ও সম্প্রসারণ বায়োগ্যাস প্রযুক্তি বিষয়ক কর্মশালার উদ্বোধন কুমিল্লা গোলাবাড়ি সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে বাংলাদেশে পুশইন করেছে বিএসএফ কুমিল্লায় পৃথক দু’টি লাশ উদ্ধার কুমিল্লা বুড়িচংয়ে অগ্নিকাণ্ডে ৪টি ঘর পুড়ে ছাই; ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়ায় ডোবার পানিতে পরে মামা ভাগনের মৃত্যু কুমিল্লা বুড়িচংয়ে ৩৬ টাকা দরে বোরো ধান ক্রয় কার্যক্রম শুরু

করোনায় ছেলের পর মায়ের মৃত্যু ; দুই মেয়েও পজিটিভ, এলাকায় আতঙ্ক

  • প্রকাশিত: রবিবার, ৮ আগস্ট, ২০২১
  • ১৯০ বার পড়া হয়েছে

নেকবর হোসেন, কুমিল্লা।। করোনায় মারা গেছে ছেলে সাহাবুদ্দিন। তার মৃত্যুর ১৩ দিন পর মা আমেনা বেগমও মারা যান করোনা আক্রান্ত হয়ে। তাদের সেবা করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছে দুই মেয়ে। এদের মধ্যে একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। শনিবার (০৭ আগস্ট) দুপুরে কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার আড্ডা ইউনিয়নের বাগমারা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, আমেনা বেগমের দুই ছেলে ও দুই মেয়ে। এক ছেলে বিদেশ থাকে। ছেলে সাহাবুদ্দিনের মৃত্যুর পর মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন তিনি। কিছুদিন পর তিনিও করোনা আক্রান্ত হন। তাকে বাড়িতেই চিকিৎসা দেওয়া হয়। শনিবার দুপুরে তিনি মারা যান। ১৩ দিনের ব্যবধানে মা-ছেলে মৃত্যুতে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। লাশ দাফনে কেউ এগিয়ে আসেনি। লাশ বাড়িতে পড়ে থাকার খবর পেয়ে ছুটে যায় গাউছিয়া কমিটির মানবিক টিম।

গাউছিয়া কমিটির মানবিক টিমের প্রধান মো. আবদুল হান্নান জানান, স্থানীয় একজনের ফোনের মাধ্যমে জানতে পারি, আমেনা বেগমের লাশ দাফনে কেউ এগিয়ে আসছে না। তাৎক্ষণিক আমাদের টিমের ছয় সদস্যকে পাঠানো হয়। জানাজা শেষে কর্দমাক্ত রাস্তা দিয়ে অনেক দূর হেঁটে কবরস্থানে নিয়ে গিয়ে লাশ দাফন করা হয়। কেউ মাটি দিতেও এগিয়ে আসেনি।

আড্ডা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাফর উল্লাহ চৌধুরী বলেন, ছেলে মারা যাওয়ার ১৩ দিনের মাথায় মায়ের মৃত্যুর এমন ঘটনা দুঃখজনক। বর্তমানে তার দুই মেয়ে ফরিদা আক্তার ও রাশেদা আক্তার করোনায় আক্রান্ত। একজন স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

তিনি আরও বলেন, গ্রামের মানুষ সচেতন না। করোনার উপসর্গ দেখা দিলেও পরীক্ষা করাচ্ছেন না। আবার হাসপাতালেও যাচ্ছেন না। অনেকে বাড়িতেই মারা যাচ্ছে।
প্র/স

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন