1. provatsangbad@gmail.com : প্রভাত সংবাদ : প্রভাত সংবাদ
  2. mdjoy.jnu@gmail.com : dainikjoybarta.online : Shah Zoy
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১২ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
কুমিল্লা বুড়িচংয়ে হাড়কাঁপানো শীত ও ঘন কুয়াশায় জনজীবন বিপর্যস্ত বাংলার কৃষক শ্রমিক জনতা কুমিল্লা গোমতী নদীর পুরো চর জুড়ে সবুজের সমারোহ।। সবজি চাষ করে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা কৃষকদের রক্তস্বল্পতা দূর করতে পারে যেসব খাবার টিপু সুলতান ছিলেন একজন ধর্মনিরপেক্ষ শাসক আধুনিক অপটিকাল সিস্টেম, আলো পথ দেখাচ্ছে ঝিনুক চীনা নরম খোলসধারী কচ্ছপের চাষ, প্রজনন ও চাষ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি ইসলামী ফ্রন্টের বিবৃতি।। ভারতে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ কুমিল্লা বুড়িচংয়ে মাদকমুক্ত ও সুশিক্ষিত সমাজ গড়ার লক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত মেডিকেল শিক্ষা : জ্ঞান, দক্ষতা ও মনোভাব

দাফনের ১৫ বছর পরও অক্ষত মরদেহ !

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৪ জুন, ২০২৪
  • ২৩৬ বার পড়া হয়েছে

প্রভাত সংবাদ ডেস্ক।। ২০০৯ সালের ডিসেম্বর মাসে বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান ১৩২ বছর বয়সী মো. আব্দুস সালাম। ইসলামী শরিয়ত অনুযায়ী পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয় তাকে।

কিন্তু তিনি মারা যাওয়ার প্রায় ১৫ বছর পর তার কবর স্থানান্তর করার সময় মাটি খুঁড়লে দেখা যায়, কাফনের কাপড় এখনো ধবধবে সাদা রয়েছে। অক্ষত রয়েছে তার মরদেহটি। ঘটনাটি প্রকাশ পেলে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। শত শত মানুষ এক নজর তা দেখার জন্য ভিড় জমাতে থাকেন।

চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটি ঘটেছে রংপুরের পীরগাছা উপজেলার সীমান্তবর্তী রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়ক সংলগ্ন নব্দীগঞ্জ গোদাশিমলা এলাকায়।

জানা যায়, রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়ক বর্ধিতকরণ ও গ্যাসের সঞ্চালন লাইন স্থাপন কাজের কারণে কবরস্থানটি সরকারি জায়গার মধ্যে পড়ায় সেখানকার কবরগুলো স্থানান্তরের উদ্যোগ নেন স্বজনেরা।

গত বৃহস্পতি বার(৩০ মে) বিকেলে আব্দুস সালামের কবর স্থানান্তর করার সময় তারা দেখতে পান ১৫ বছর আগে যে কাফনের কাপড় পরিয়ে আব্দুস সালামকে দাফন করা হয়েছিল সেই কাপড় নতুনের মতোই রয়েছে এবং লাশও প্রায় অক্ষত রয়েছে। পরে পার্শ্ববর্তী আরেকটি কবরস্থানে পুনরায় দাফন করা হয় তাকে।

শুক্রবার (৩১ মে) বিকেলে সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, সেই পুরোনো ও নতুন কবরস্থানে বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষজন ঘটনা দেখতে ও জানতে এসেছেন।

এ সময় মরহুমের পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, মরহুম আব্দুস সালাম কৃষি ও গৃহস্থালির কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তার ২ স্ত্রী, ৮ ছেলে ও ৪ মেয়ের মধ্যে অনেকেই মারা গেছেন। তিনি জীবিত থাকাকালে খুব দ্বীনদার মানুষ ছিলেন। তাবলীগে যেতেন। সারারাত ইবাদত-বন্দেগি করে কাটাতেন। বে-নামাজির হাতের রান্না খেতেন না। এলাকায় খুব ভালো মানুষ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ১৫ বছর পরও তার লাশ অক্ষত থাকার বিষয়টি আল্লাহর কুদরত ও তার নেক আমলের প্রতিদান বলে মনে করছেন তার স্বজন ও স্থানীয়রা।
#

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন