1. provatsangbad@gmail.com : প্রভাত সংবাদ : প্রভাত সংবাদ
  2. mdjoy.jnu@gmail.com : dainikjoybarta.online : Shah Zoy
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:১৬ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
যুগে যুগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কুমিল্লা(দঃ)জেলা জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের আহব্বায়ক কমিটি গঠন; তাজুল ইসলাম আহবায়ক, জালাল সদস্য সচিব চৌদ্দগ্রাম হোসেনপুরে বন্যার পানিতে ভেসে গেছে কোটি টাকার মাছ; সর্বস্ব হারিয়ে দিশেহারা দুই ভাই কুমিল্লায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি, চলছে ঘরে ওঠার প্রস্তুতি ব্রাহ্মণপাড়ায় বাড়ির উঠানে আসা বন্যার পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু বুড়িচংয়ে বন্যার্তদের পাশে আলোকিত যুব উন্নয়ন সংস্থা কুমিল্লা জেলা ও মহানগর শ্রমিক দলের উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে ত্রান বিতরন বুড়িচংয়ে বন্যা কবলিত দুই শতাধিক পরিবারের মাঝে জিকরুল্লাহ ইসলামীয়া যুব কমিটির ত্রাণ বিতরণ কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে বন্যা কুমিল্লায় অনুমতি ছাড়া ক্যাম্প ত্যাগ করায় চাকুরি হারালেন ৯৬ আনসার

কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে বন্যা

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪
  • ৩৯ বার পড়া হয়েছে

নেকবর হোসেন কুমিল্লা।। কুমিল্লা মনোহরগঞ্জ উপজেলায় বন্যার পানি বেড়েই চলেছে। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পানির পরিমাণ। এতে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে উপজেলার অন্তত ৮টি ইউনিয়নের বন্যা।
পানিবন্দিদের উদ্ধারে সরকারি-বেসরকারিসহ বিভিন্ন সমাজিক সংগঠন কাজ করছে। দুর্গতদের উদ্ধারে ব্যবহার করা হচ্ছে ট্রাক। উদ্ধারের পর ট্রাকযোগে নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে।
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) বেলা ১১টায় সরেজমিনে উপজেলা মইশাতুয়া ইউনিয়নের আশিরপাড়, মইশাতুয়া, খানাতুয়া, গোয়ালিয়ারা ও চত্তাইল্লা এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এ পরিস্থিতি দেখা যায়।

স্থানীয়রা জানায়, গত এক সপ্তাহ ধরে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে অধিকাংশ মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে গেলেও প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ এখনো পনিবন্দি হয়ে আটকা রয়েছে। সরকারি বিভিন্ন বাহিনীসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যরা পানিবন্দিদের উদ্ধার করে ট্রাকযোগে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে নিচ্ছে।

মো. বাহার নামে এক ব্যক্তি জানান, শনিবার থেকে চত্তাইল্লা গ্রামে অন্তত ৪ ফুট উচ্চতায় পনি বেড়ে গিয়েছে। এই গ্রামে প্রায় ১ হাজার ৭০০ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। সকাল থেকে দেড় শতাধিক পরিবারকে উদ্ধার করে ট্রাকে করে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠিয়েছি। এখনো বহু পরিবার পানিবন্দি রয়েছে।

এ বিষয়ে মনোহরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উজালা রানী চাকমা বলেন, উপজেলায় ১০৫টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। ওইসব আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ১২ হাজারের অধিক মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন ।
তিনি আরও বলেন, পানিবন্দি পরিবারগুলোকে উদ্ধারে সরকারি-বেসরকারিসহ বিভিন্ন সমাজিক সংগঠন কাজ করছে। দুর্গতদের উদ্ধারে ব্যবহার করা হচ্ছে ট্রাক।
#

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন