1. provatsangbad@gmail.com : প্রভাত সংবাদ : প্রভাত সংবাদ
  2. mdjoy.jnu@gmail.com : dainikjoybarta.online : Shah Zoy
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ০১:৩৪ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা স্থগিত বুড়িচং উত্তরগ্রামে শোহাদায়ে কারবালার স্মরণে পাঁচ দিনব্যাপী মাহফিলের সমাপনী কুমিল্লায় মৌসুমি বায়ুর প্রভাব, ২৪ ঘন্টায় ১২৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড কুমিল্লা বুড়িচং উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তার সাথে বুড়িচং প্রেস ক্লাবের মতবিনিময় কুমিল্লা মুরাদনগরে মা-মেয়ে সহ ৩ জনকে কুপিয়ে হত্যা মামলায় ৮ আসামির ৩ দিনের রিমান্ড কুমিল্লায় দ্রুত বাড়ছে গোমতী নদীর পানি, জরুরি সতর্কতা কুমিল্লার সীমান্তে ভারতে মানব পাচারকালে ৫ জন আটক কুমিল্লা বুড়িচং লাটুয়ার বাজার- ইজারাবিহীন বাজারে চলছে খাজনা আদায়! আশুরার তাৎপর্য,করণীয় ও বর্জনীয় কুমিল্লা বরুড়ায় দিঘীতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

বিপন্ন হলুদ কচ্ছপের দেখা মিললো মাটিরাঙায়

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৯ আগস্ট, ২০২২
  • ২৪২ বার পড়া হয়েছে

প্রভাত সংবাদ ডেস্ক : বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় ৩০০ প্রজাতির কচ্ছপ রয়েছে। বাংলাদেশে রয়েছে ২০ প্রজাতির কচ্ছপ। যার মধ্যে কিছু প্রজাতি বিলুপ্তির পথে। এর মধ্যে হলো হলুদ পাহাড়ি কাছিম(কচ্ছপ)।
মঙ্গলবার বিলুপ্তির প্রায় এই বিপন্ন হলুদ কাছিমের দেখা মিলেছে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙার উলিটিলায়। হলুদ পাহাড়ি কাছিমকে চাকমা ভাষায় বলা হয় ‘পারবো ডুর’। এরা লম্বায় ৩৩ সেমি পর্যন্ত হয়। ওজন প্রায় ৩ কেজি। বর্ষায় এরা ডিম পাড়ে। ৩ থেকে সাড়ে ৫ মাস পর ছানা বের হয়।

ছয় বছর ধরে মাটিরাঙার উলিটিলায় প্রাকৃতিক বন ও বন্যপ্রাণী রক্ষায় কাজ করছে ‘পিটাছড়া বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ উদ্যোগ’ নামে একটি সংগঠন। এর প্রধান স্বেচ্ছাসেবী মাহফুজ রাসেল বলেন, হলুদ পাহাড়ি কাছিম উভচর প্রাণী হলেও এরা ডাঙায় থাকে। গুল্মজাতীয় খাবার এদের প্রিয়। এরা সবুজ ঘাস, লতাপাতা, ফুল ও ফল খায়। ডাঙায় থাকে বলে মানুষ এটি শিকার করে মাংস রান্না করে খায়। ফলে দিন দিন এর সংখ্যা কমছে।

তিনি আরো বলেন, বিশ্বব্যাপী এই কাছিম বিপন্ন হলেও আমাদের দেশে এটি মহাবিপন্ন। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন ২০১২ অনুসারে এটি সংরক্ষিত প্রাণী। ছয় বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো আমরা এই বিপন্ন প্রাণীটি দেখতে পেলাম। পরে কাছিমের খোলসে সাংকেতিক চিহ্ন দিয়ে তা বনে ছেড়ে দিই আমরা।

খাগড়াছড়ি বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা হুমায়ন কবির জানান, হলুদ পাহাড়ি কাছিম খুবই দুর্লভ। এখন বনের ভিতরেও মানুষের বসতি হয়েছে। ফলে কাছিমসহ অন্যান্য বন্যপ্রাণী হত্যার শিকার হচ্ছে। খাগড়াছড়িসহ পার্বত্য চট্টগ্রাম, সিলেট ও কক্সবাজারের পাহাড়ি এলাকায় এদের বিচরণ। মানুষ যদি এদের না মারে তাহলে এদের প্রজনন বাড়বে। কেউ যাতে এ ধরনের কাছিম শিকার করতে না পারে সেজন্য বন বিভাগ সর্তক রয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে মানুষের সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই।

  1. জানা যায়, বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় ৩০০ প্রজাতির কচ্ছপ রয়েছে। বাংলাদেশে রয়েছে ২০ প্রজাতির কচ্ছপ। যার মধ্যে কিছু প্রজাতি বিলুপ্তির পথে। এক সময় বঙ্গোপসাগর, নদীনালা, বিল-বাঁওড়, পুকুরসহ বাড়ির আঙিনাতেই কচ্ছপ দেখা যেত। আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তন এদের বাসস্থানের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে।
    #ডে/বা/

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন