1. provatsangbad@gmail.com : প্রভাত সংবাদ : প্রভাত সংবাদ
  2. mdjoy.jnu@gmail.com : dainikjoybarta.online : Shah Zoy
সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ০৪:৫৫ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
দক্ষিণ মধ্যম হালিশহরে ঐকতান পরিবার’র রবীন্দ্র জয়ন্তী স্মরণানুষ্ঠান কুমিল্লায় পশুরহাটের ইজারাদারদের সাথে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর মতবিনিময় সভা কুমিল্লায় আগ্নেয়াস্ত্র সহ কিশোর গ্যাং লিডার গ্রেফতার কুমিলা বুড়িচংয়ে খামার ব্যবস্থাপনা ও সম্প্রসারণ বায়োগ্যাস প্রযুক্তি বিষয়ক কর্মশালার উদ্বোধন কুমিল্লা গোলাবাড়ি সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে বাংলাদেশে পুশইন করেছে বিএসএফ কুমিল্লায় পৃথক দু’টি লাশ উদ্ধার কুমিল্লা বুড়িচংয়ে অগ্নিকাণ্ডে ৪টি ঘর পুড়ে ছাই; ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়ায় ডোবার পানিতে পরে মামা ভাগনের মৃত্যু কুমিল্লা বুড়িচংয়ে ৩৬ টাকা দরে বোরো ধান ক্রয় কার্যক্রম শুরু কুমিল্লা বুড়িচংয়ে আ’লীগ নেতা সাহেব আলী চেয়ারম্যান গ্রেফতার

টয়লেট ব্যাবহার করলেই পাওয়া যায় অর্থ!

  • প্রকাশিত: শনিবার, ১০ জুলাই, ২০২১
  • ২১০ বার পড়া হয়েছে

প্রভাত সংবাদ ডেস্ক : দক্ষিণ কোরিয়ার এক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষ ধরনের একটি টয়লেট বানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। আর সেই টয়লেট ব্যবহার করে সেখানকার শিক্ষার্থীরা আয় করছেন ডিজিটাল কারেন্সি। আর তা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ফলমূলের পাশাপাশি কফি ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যও কিনছেন তারা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিদেনে জানানো হয়, উলসান ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (ইউএনআইএসটি) আর্বান অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অধ্যাপক চো জায় এয়ন ওই টয়লেটটির ডিজাইন করেছেন।

পরিবেশবান্ধব ওই শৌচাগারের নাম দিয়েছেন বীভি। বি এবং ভিশন শব্দ দুটোর প্রথম অংশ নিয়ে তৈরি এই নামেই শুধু নয়, এর কার্যকারিতায়ও দূরদর্শিতার ছাপ রেখেছেন ওই অধ্যাপক।

কারণ এই টয়লেট ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ভূমিকা রাখা যাবে। সেই বিদ্যুতে আলো জ্বলবে ভবনে। আর তাই মলত্যাগ করেও অর্থ আয় করা যাবে।
বীভি-তে রয়েছে মলকে মাটির নিচের এক ট্যাঙ্ক নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা। ভবনের পাশেই রয়েছে ল্যাবরেটরি। মাটির নিচে মল থেকে তৈরি হয় মিথেন গ্যাস। ল্যাবরেটরিতে রাখা এক যন্ত্রের সহায়তায় সেই মিথেন থেকে তৈরি হয় বিদ্যুৎ।

এক ব্যক্তি একবারে গড়ে ৫০০ গ্রামের মতো মলত্যাগ করে। সেই মল দিয়ে তৈরি হয় ০.৫ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ, যা দিয়ে একটা গাড়ি অনায়াসে ১.২৫ কিলোমিটার পথ চলতে পারে।

মলের বিনিময়ে অর্থ উপার্জনে জিগুল নামের এক ভার্চুয়াল কারেন্সি তৈরি করেছেন অধ্যাপক চো, যার বিনিময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের দোকান থেকে নিয়মিত বই, নুডলস, বিভিন্ন ধরনের ফল, কফি ইত্যাদি কিনছেন।

একবার টয়লেটে গেলে আয় হয় ১০ জিগুল। যার যত জিগুল জমবে, তত বেশি পণ্য কিনতে পারবে।

হেও হুই জিন নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, এতদিন মনে করতাম মল খুব নোংরা জিনিস, এখন সেই জিনিসই আমার কাছে খুব মূল্যবান। এখন তো খাওয়ার সময়ও কোনো বই কেনার কথা মাথায় এলে মল নিয়ে কথা বলি!
অধ্যাপক চো বলেন, শক্তি এবং সার তৈরিতে মলের মূল্যবান মূল্য রয়েছে। আমি এই মূল্যকে বাস্তুসংস্থার সঞ্চালনে রেখেছি।

ডে/বা

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন