1. provatsangbad@gmail.com : প্রভাত সংবাদ : প্রভাত সংবাদ
  2. mdjoy.jnu@gmail.com : dainikjoybarta.online : Shah Zoy
সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ০৮:৫২ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
দক্ষিণ মধ্যম হালিশহরে ঐকতান পরিবার’র রবীন্দ্র জয়ন্তী স্মরণানুষ্ঠান কুমিল্লায় পশুরহাটের ইজারাদারদের সাথে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর মতবিনিময় সভা কুমিল্লায় আগ্নেয়াস্ত্র সহ কিশোর গ্যাং লিডার গ্রেফতার কুমিলা বুড়িচংয়ে খামার ব্যবস্থাপনা ও সম্প্রসারণ বায়োগ্যাস প্রযুক্তি বিষয়ক কর্মশালার উদ্বোধন কুমিল্লা গোলাবাড়ি সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে বাংলাদেশে পুশইন করেছে বিএসএফ কুমিল্লায় পৃথক দু’টি লাশ উদ্ধার কুমিল্লা বুড়িচংয়ে অগ্নিকাণ্ডে ৪টি ঘর পুড়ে ছাই; ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়ায় ডোবার পানিতে পরে মামা ভাগনের মৃত্যু কুমিল্লা বুড়িচংয়ে ৩৬ টাকা দরে বোরো ধান ক্রয় কার্যক্রম শুরু কুমিল্লা বুড়িচংয়ে আ’লীগ নেতা সাহেব আলী চেয়ারম্যান গ্রেফতার

যে গ্রামের নারী, পুরুষ ও শিশু সবাই দড়ির উপর হাঁটতে পারে!

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২১
  • ২০৭ বার পড়া হয়েছে

প্রভাত সংবাদ ডেস্ক : অদ্ভুত হলেও সত্যি যে পৃথিবীতে এমন একটি গ্রাম আছে যেখানকার সব বাসিন্দাই দড়ির উপরে হাঁটতে পারে। রাশিয়ার সোভাক্রা হচ্ছে সেই গ্রাম। এই গ্রামের নারী, পুরুষ ও শিশু সবাই দড়ির উপর হাঁটতে পারে। আমরা অনেকে সার্কাসে দড়ির উপর হাঁটতে দেখেছি। দড়ির ওপর হাঁটা সহজ কোনো কাজ নয়। এর জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয়। অথচ এই কঠিন কাজই সোভাক্রা গ্রামের বাসিন্দারা নিত্যদিন করে যাচ্ছেন।

রাশিয়ার সোভাক্রা গ্রামটি গ্রেটার ককেশাস পর্বতমালার পাদদেশে অবস্থিত। আর দশটা গ্রামের সঙ্গে এই গ্রামের কোনো পার্থক্য নেই। তবে এর বাসিন্দাদের দড়ির উপর হাঁটার দক্ষতাই গ্রামটিকে আলাদা করে দেয়। ঠিক এ কারণে অনেক পর্যটক এই গ্রামের নাম দিয়েছেন ‘টাইটরোপ ভিলেজ’।

সোভাক্রার বাসিন্দারা সবাই দড়ির ওপর দিয়ে বাঁশ কিংবা লাঠির মতো দণ্ড নিয়ে অনায়াসে হেঁটে যেতে পারে। এমনকী খাঁড়া পাহাড়ি পথেও। যে কাজ একজন পেশাদার খেলোয়াড়ের জানার কথা, সেই একই কাজ গ্রামের সব বাসিন্দা জানে। রহস্য কী?

গ্রামের সব বাসিন্দার দড়ির ওপর হাঁটার পেছনে একটি গল্প আছে৷ আজ থেকে ১০০ বছর আগে সোভাক্রার বিপদজনক পাহাড়ি পথে কোনো সেতু ছিল না। আশেপাশের গ্রামে বিয়ের সম্বন্ধ আসতো যুবকদের। কিন্তু পাহাড়ি পথ দিয়ে তো যাওয়া সম্ভব নয়। অবশ্য পাশের গ্রামে যেতে হলে একটা রাস্তা ছিল। কিন্তু এতে অনেক সময় লেগে যেত। বাধ্য হয়েই তাই দড়িতে হেঁটে যেতে হতো। প্রথম দিকে দড়ির ওপর হাঁটতে গিয়ে অনেকের প্রাণহানি হতো। ধীরে ধীরে গ্রামের বাসিন্দারা এতেই অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। এখান থেকে সোভাক্রায় টাইটরোপওয়াকের।
ভো/কা

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন